এই টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে আপনি দেখতে পারবেন কীভাবে সহজে গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করার মাধ্যমে ই-কেওয়াইসি একাউন্ট খুলতে পারেন। তাছাড়া প্রয়োজনীয় নথি আপলোডসহ ধাপে ধাপে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া আলোচনা করা হয়েছে। তাই ই-কেওয়াইসি একাউন্ট খোলার চেষ্টা করার পূর্বে অবশ্যই টিউটোরিয়ালটি দেখার জন্য অনুরোধ করা হলো।
ই-কেওয়াইসি (e-KYC) প্রক্রিয়ার ইউজার ম্যানুয়াল
এই ইউজার ম্যানুয়ালটি ধাপে ধাপে নির্দেশনা দিয়ে তৈরি, যা আপনাকে সহজে এবং দক্ষতার সাথে ই-কেওয়াইসি (e-KYC) প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে সাহায্য করবে। এই ম্যানুয়ালটি বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে আপনারা সহজভাবে গ্রাহকের পরিচয় যাচাই, নথি আপলোড এবং সমস্ত প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ জানতে পারেন।
প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ড্রাইভার ডাউনলোড
ই-কেওয়াইসি (e-KYC) ব্যবহারের পূর্বে আপনার ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারে কিছু প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ইনস্টল করতে হবে যা আমরা ফাইল হিসেবে সংযুক্ত করেছি, সফটওয়্যার ড্রাইভারগুলো ডাউনলোড করে ইনস্টল করার অনুরোধ করা হলো।
ই-কেওয়াইসি একাউন্ট খোলার কিছু সুবিধা সমূহঃ
■ ১৫ থেকে ২০ মিনিটে একাউন্ট খোলা যায়।
■ কোন হার্ডকপি ফর্ম এর প্রয়োজন হয় না।
■ ফর্ম পূরণের প্রয়োজন হয়না বিধায় কুরিয়ারের কোন ঝামেলা নেই।
■ তাৎক্ষণিক গ্রাহকের একাউন্ট মেইনটেনেন্স সেবা প্রদান করা যায়।
■ সময় ও অর্থ সাশ্রয় হয়।
■ তাৎক্ষণিক নমুনা স্বাক্ষর কার্ড আপডেট হয়।
■ একাউন্ট খোলার সাথে সাথে এফডি, ডিপিএস চালু করা যায়।
■ তাৎক্ষণিক চেকবুক ও ডেবিট কার্ড আবেদন করা যায়।
প্রযোজ্য ক্ষেত্র (যেসব ক্ষেত্রে ই-কেওয়াইসির মাধ্যমে একাউন্ট খোলা যাবে) :
■ ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নির্বাচন কমিশনের সার্ভারের সঙ্গে বায়োমেট্রিক যাচাই সাপেক্ষে।
■ Simplified বা সহজ ই-কেওয়াইসি (আয়ের প্রমাণ ছাড়াই, মাসিক লেনদেন সীমা সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকা) এবং Regular বা নিয়মিত ই-কেওয়াইসি (আয়ের প্রমাণপত্র স্ক্যানের মাধ্যমে জমা দিতে হবে)।
■ Regular বা নিয়মিত ই-কেওয়াইসির ক্ষেত্রে ঝুঁকি নিরূপণ।
অপ্রযোজ্য ক্ষেত্র (যেসব ক্ষেত্রে ই-কেওয়াইসির মাধ্যমে একাউন্ট খোলা যাবে না) :
■ অ-ব্যক্তিগত একাউন্ট অর্থাৎ কোম্পানি একাউন্ট।
■ যৌথ অ্যাকাউন্ট।
■ জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া অ্যাকাউন্ট।
■ অপ্রাপ্ত বয়স্ক অ্যাকাউন্ট যেমন স্কুল ছাত্রদের একাউন্ট ইত্যাদি।